, শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৭ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :

মাগুরায় জামায়াতে ইসলামীর বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ।

  • প্রকাশের সময় : ০৩:০৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫
  • ১০৬ পড়া হয়েছে

মাগুরায় জামায়াতে ইসলামীর বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ।

 

এইচ.এন. কামরুল ইসলাম, মাগুরা।

 

 

গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতৃবৃন্দের ওপর নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের হামলার প্রতিবাদে আজ বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই ২০২৫) বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মাগুরা জেলা শাখার উদ্যোগে এক বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

বিক্ষোভ মিছিল শেষে অনুষ্ঠিত সমাবেশে নেতৃত্ব দেন মাগুরা-১ আসনের বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী ও কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য, সাবেক জেলা আমির মাওলানা আব্দুল মতিন এবং মাগুরা-২ আসনের মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী ও জেলা জামায়াতের আমির অধ্যাপক এম বি বাকের।

সমাবেশে বক্তারা বলেন,গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতাদের ওপর ছাত্রলীগের বর্বরোচিত হামলা প্রমাণ করে, এই সংগঠনের ফ্যাসিবাদী মনোভাব আজও পরিবর্তিত হয়নি। যারা নিষিদ্ধ, তারাই এখন রাষ্ট্রীয় মদদে জনসাধারণের ওপর হামলা চালাচ্ছে।

নেতৃবৃন্দ অবিলম্বে হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানান। অন্যথায় ভবিষ্যতে যে কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার দায় সরকারকে বহন করতে হবে বলেও হুঁশিয়ারি দেন তারা।

জনপ্রিয়

মাগুরায় জামায়াতে ইসলামীর বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ।

প্রকাশের সময় : ০৩:০৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫

মাগুরায় জামায়াতে ইসলামীর বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ।

 

এইচ.এন. কামরুল ইসলাম, মাগুরা।

 

 

গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতৃবৃন্দের ওপর নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের হামলার প্রতিবাদে আজ বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই ২০২৫) বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মাগুরা জেলা শাখার উদ্যোগে এক বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

বিক্ষোভ মিছিল শেষে অনুষ্ঠিত সমাবেশে নেতৃত্ব দেন মাগুরা-১ আসনের বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী ও কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য, সাবেক জেলা আমির মাওলানা আব্দুল মতিন এবং মাগুরা-২ আসনের মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী ও জেলা জামায়াতের আমির অধ্যাপক এম বি বাকের।

সমাবেশে বক্তারা বলেন,গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতাদের ওপর ছাত্রলীগের বর্বরোচিত হামলা প্রমাণ করে, এই সংগঠনের ফ্যাসিবাদী মনোভাব আজও পরিবর্তিত হয়নি। যারা নিষিদ্ধ, তারাই এখন রাষ্ট্রীয় মদদে জনসাধারণের ওপর হামলা চালাচ্ছে।

নেতৃবৃন্দ অবিলম্বে হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানান। অন্যথায় ভবিষ্যতে যে কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার দায় সরকারকে বহন করতে হবে বলেও হুঁশিয়ারি দেন তারা।